কালাচ্ছা/ কালিসা/কালেসা ওয়াই’র উত্‍স

মণিপুরীর প্রাকৃত ভাষী (Indo-Aryan speaker) অংশ এহানরে মায়াঙ্/ময়াঙ/মেয়ুঙ্ মাতলেও কালাচ্ছা/কালিসা/কালেসা’ এসাদে নাঙেও নংসাং দিন আগেত্ত চিহ্নিত করতারা। অজিকার দিনে পেয়া ‘বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী’ বুলিয়া পরিচিত অইলেও কালাচ্ছা/কালিসা/কালেসা মণিপুরী এগও হাদি-হাদিত প্রয়োগ অর।ওয়াই এগর উত্স সম্পর্কে য়ামপারা লেখক-গবেষকে নিজর-নিজর মতামত দিয়াসি, উতার গজে আলোচনা করিয়া চুম উহান লেপ করানির পুংনিঙল পরি এগ ইকরানি হান।ওয়াই এগ সম্পর্কে ওয়ারি-পরি দেনার আগে হারপানি থক যে, প্রাকৃত ভাষী (Indu-Aryan speaker)মণিপুরীর হাবিত্ত ঘনিষ্ট প্রতিবেশী মেইতেইয়ে এদাপারে কালাচ্ছা/কালিসা/কালেসা বারো মায়াঙ্ বুলিয়া মাতেসি।বারো এদাপার আর -আর প্রতিবেশীয়ে কিতা কিতা মাততারা উতাও হার পানি থক।বিভিন্ন কুকি জনগোষ্ঠীর বুজনে ইন্দো-আর্য ভাষিক মণিপুরী(কালাছা)রেও ‘মেইতেই’ বুলিয়া এবাকাও মাততারা, তানুর মতে ‘মণিপুরী’ মানে ‘মেইতেই’, কালাছা বারো খাই দ্বিয় দাপারেও তানু মেইতেই মাততারা। জমাতিয়া,নোওয়াতিয়া,দেববর্মা এসাদে বিভিন্ন ককবরক ভাষীয়ে মণিপুরী দ্বিয় দাপারেও(বিষ্ণুপ্রিয়া বারো মেইতেই) ‘মুগলীছা’ মাততারা, মানে মণিপুরর মানু ।মেইতেইরে ‘মুগলী কাসাক’(দলা/রাঙা মণিপুরী) বারো বিষ্ণুপ্রিয়ারে ‘মুগলী কসম’(কালা মণিপুরী) মাততারা ।রিয়াংএ দ্বিয় দাপারেও ‘মেখলী’ মাততারা। এবাকা বিভিন্ন লেখকে কিহান কিহান মাতেসি উতা ওয়ারি-পরি দিক।
 Thokchom Jitendra Kumar Singh গিরকে মাতেসেতা –“Among the different ethnic groups—the Bengalees, the Khasis,the Garos, the Chakmas, the Mogs,the Meeteis(Manipuris), the Meetei Pagans(Manipuri Muslims), the Kalishas(the Bishnupurias)are worth mentioning in Bangladesh.” (‘Inter-Ethnic Relations in Bangladesh’)
মাহফুজুর রহমান গিরকে মাতেসেতা—“বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলে বসবাসকারী বিষ্ণুপ্রিয়াদের ‘কালাছায়’ এবং স্থানীযভাবে ‘কালেশা মণিপুরী’ নামে আখ্যায়িত করা হয়–।”(‘সিলেট অঞ্চলে নৃ-তাত্বিক ও ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী-পৃ:-১৮)।
অজা মহেন্দ্র সিংহগিরকে মাতেসেতা –“গম্ভীর সিংহের সৈন্য দলে বাইশ জন কাছাড়ী সৈন্য ছিল, তাহারা বিষ্ণুপ্রিয়া সমাজে প্রবেশ করে। এই সকল সৈন্য কালীপূূজক ছিল বলিয়া সমুদয় জাতিকে কালীসাধক, সংক্ষেপে ‘কালিসা’ বলিয়া মেইতেইরা অখ্যাতি বর্ষণ করিয়া থাকে”(‘মণিপুরের প্রাচীন ইতিহাস’ page-49) ।
R.M.Nath গিরকে মাতেসেতা –“Kha-la-Chais” evidently means the children(Cha,Chais) of the wide lake, and probably refers to the race of people in the plain portion of the Manipur Valley.”(‘The Background of Assamese Culture’ 2nd Edition 1978, page-83)
  G.A Grierson গিরকে মাতেসেতা—“They are also known as BishnupriyaManipuris, or Kalisha Manipuris, and are said to be comparatively the numerous among the Manipuri population of Cachar and Sylhet where their special dialect is still spoken in their homes, as well as Meithei and Bengali.”
Ch.Manihar Singhগিরকে মাতেসেতা—“The ancestor of The Bishnupuriyas or Bishnupriyas are not known as the ‘Mayang Kalishas’ formed by combination of two terms of entirely different origin.”( ‘A Clarification on The Bishnupriyas in relation to Manipuris’ page-1).
 কালাছা সম্পর্কে Wahengbam Ibohal Singh গিরকে ব্যাখ্যা করেসে উহান এপেইত চাঙখল করে মেলাওরি কিয়া বুললেতে চুমপা সিদ্ধান্ত আহানাত লেপইতে গিরকর বিশ্লেষণ কামে লাগতই; গিরকে মাতেসেতা– -” When the Vishnupriyas increased their social intercourse with the Poireis(Poirei = য়ামপা মেইতেই গবেষকর মতে পশ্চিমেদেত্ত মণিপুরে হমাসিগা দাপা হান, এদাপা অগ্নি উপাসক আসিলা৷   মহেন্দ্র সিংহ গিরকে এতারে  ‘পরিমেইতেই’ মাতেসে) they were given a nick name by the Poireis. Before they were called Kalisha, it seems they were known as Kala-cha. The sufix -cha is Tibeto-Burman word, most likely a Bodo origin, adopted by the other Mongoloid tribes like Mangang. Mayang,Moirang etc.These proto Bangals were much influenced by the Tibeto-Nurmans and other neo-Burmese tribes that entered Imphal valley, by the southern route.In present Meiteilon this Sufix -cha is found more frequently applied in conjunct with another prefix-ma- e.g. Meitei-macha,Mayang-Macha etc. for Meitei-cha,Mayang-cha etc.The meaning ‘cha’ here is ‘off-spring’ besides small children, issue etc.———–.Thus Kalacha means off-spring’ of the black. where kala in the dialect of the proto-Bangals indicating their dark complexion or from their earlier name. Latter, it seems, from the paralal sound formation Kala-cha is pronounced as Kalisha a nick name. The name Kali-sha is a compound word of Kali and sha where Kala or kali is a Bangal word meaning ‘black’ and sha a Tibeto-Burman meaning animal. Thus Kali-sha means black animal. The Poireis used the word ‘Kali’ to mean the deepest black like lamp black.
 When the name Kalisha became populer, these proto-Bangals also called themselves Kalasha in their own way. Name is generally given by the second or third person, and it is frequently seen in history that the nick name given to the tribe becomes the general name of the tribe e.g. Khasi or Khasiya is a nick name given to a group of Mon-Khmer speech Synteng who were already known as Jayantiya, by the Kacharis.The sufix -iya was further added to Kala-cha or Kalisha as done in other cases and became Kala-cha-iya or Kalisha-iya. British scholars usually pronounced it as
 in their own phonetic way.———.”(‘The History of Manipur an Early Period’ page-191-192)
 “It is therefore most reasonable that to assume that the inhabitants of Mara of Manipur were people of Maraw of Marawa or Mara of Von Den Brouk. Now we find that Pattikera is the capital city of Mara and the people inhabiting Mara were called by the Arakanese and Burmese chronicles. The Name Kala Raja of Manipuri source means ‘Raja of Kala tribe’ and the earlier name of the Vishnupriyas as discussed above is Kala-cha or Kala-chaiya where -cha and -chaiya are suffixes of Tibeto-Burman and mixed Tibeto-Burman Pali origins respectively. The naame of the last known king of Pattikera is Hari-Kala Deva Ranavankmalla(1204-1220) where the Hari and Deb appear to be honorific names, and Kala seems to be the name of the tribe to which king Ranavankmalla belonged. Hence we can assertively say that the earliest name of theis tribe is ‘Kala’ . It may be mentioned here that people of the old generation of Ningthoukhong who were Vishnupriya origin used to say in their own intonations ‘Eikhoi-di Kala-rajagi dharanine’ meaning we are the descendants of Kala Raja.” (‘The History of Manipur an Early Period’ page-197-198)
 “Nothing is definitly known about the ancestral home of this tribe, but it seems they were followers of Karna(1041-1070 A.D.) the Kala-churi king who bestowed his daughter Virasri to Jitavarman.”(‘The History of Manipur an Early Period’ page-198-199).
কালাচ্ছা/ কালিসা/কালেসা নাঙ এহান সম্পর্কে মেইতেই বারো দেশী বিদেশী বিভিন্ন লেখকর ওয়ারি-পরি দিলু, এবাকা অজা ডাঃ কালী প্রসাদ সিংহ গিরকর মতা-মতও  পা’করেকুরা গিরি-গিথানি রাঙ কাত্করুরি’:–“এ ভাষা এহানরে বিষ্ণুপ্রিয়ায় আগে নিজে মাতলাতায় ‘ময়াঙ’ বা কালিছা; বাঙ্গালীয়ে মাতলাতায় ‘কালাছায়া’। রাজমোহন নাথে Back ground Assamese Culture-এ এহানরে ‘খালসাই’ বুলিয়া মাতেছে, কিন্তু উহান তার কল্পিত ব্যাখ্যা উহানরে সমর্থন করানিরকা বিকৃত করিয়া দেছে নাঙহান।ম্যাককুলক গিরক,পদ্মনাথ বিদ্যাবিনোদ,ডাঃ সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায় প্রভৃতি গিরিগিথানিয়ে ভাষা এহানর উল্লেখ করেছি।(“Bishnupriya Manipuri Bhasattvar Ruprekha” page-9)৷”কালিছা শব্দ এগর ব্যাখ্যা অনেকে অনেক রকমে দেনার চেষ্টা করেছি। ঔ ব্যাখ্যা ঊতাত তানু ‘কালাছায়া’ ‘কালছাইয়া’ এ শব্দ এগির লগে ‘কালিছা’ শব্দ এগোর পার্থক্য না দেহাছি এবং হাবিগির মিশ্রণে সন্দেহজনক ব্যাখ্যা আকেইহান দেছি।ঔ ব্যাখ্যা উতা ‘কালাছায়া’ শব্দর ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে আলোচনা করতাঙাই। মোর মতে ‘কালিছা’ শব্দর গ্রহণযোগ্য ব্যাখ্যাহান অইলতই : সংস্কৃত ‘কালী'(কালীগিথানক)+মেইতেই ‘শা'(=পশু)অর্থাত্ ‘কালীর পশু’এপেয় লক্ষণীয় বিষয় হান যে, ‘কালিছা’ শব্দ এগো কোনদিন আমার নাঙহান হিসাবে ব্যবহার না করেছি, এহান মেইতেইয়ে আমারে গালি দিতে প্রয়োগ করতারা শব্দ হান।এবং ‘কালীর পশু’ এ কথা এহানাত ঔ গালির ভাব উহান সুস্পষ্ট । কিংবদন্তীত হুনিয়ারতায় কালীরাঙ পাঠা আগো বলি দিয়া বিষ্ণুপ্রিয়ায় ঔগোর গারিগ খাচ্ছিলা, মেইতেইয়ে বারো মূরগো খাচ্ছিলা। উহানলো আমারে ‘কালিছা’ বুলতারা,মেইতেইরে আমি বারো ‘আকোকশা’ বুলিয়ার।এ কিংবদন্তী এহান গ্রহণ করলে কালী+শা (দেহ)–এসাদে করে পারিয়ার, তবে আকোকশা কথা এহান ব্যাখ্যা করানি নুওয়ারিয়ার।কোক=মূর, কিন্তু এপেইত ‘অ’ উপসর্গ আগে থানায় ‘কোক’ এহান ধাতুহান বুলিয়া সুস্পষ্ট।’কোকপা’=কাপানি বা ঙক্খি করানি, আকোকপা=পরিষ্কার। সুতরাং, কিংবদন্তী উহানর লগে অর্থহানর সামঞ্জস্য নেয়োর।কালিছা শব্দ এগো ‘কালিচা’ শব্দর বিবর্তিত রূপহান বুলিয়াও নিঙকরানি য়াকরের। উহান অইলে অর্থহান অরতায়, কালীর জিপুত বা ভক্ত(কালী+চা=সন্তান)। তবে এহানাত চিন্তা করানির বিষয় আছে। প্রথম কথাহান অইলতায়, ‘ছা’ এহানরে চা শব্দর বিবর্তিত রূপহান বুলিয়া চিন্তা করতে অসুবিধা অর।প্রথম কথাহান অইলতায়–গালির ভাবহান সুস্পষ্ট নেই। দ্বিতীয় কথাহান অইলতায়, ‘ছা’ এহানরে চা শব্দর বিবর্তিত রূপহান বুলিয়া চিন্তা করতে অসুবিধা অর। কারণ, মেইতেই ভাষাত ‘চ’- বর্ণর উচ্চারণহান পরিষ্কার। পূর্ববঙ্গত কোন কোন ফামে ‘চ’-গোরে ‘স’র সাদে উচ্চারণ করতারা, যেমন, চাউল=সাউল। উসাদে উচ্চারণ মেইতেইত নেই। সুতরাং ‘চা’ শব্দ বিবর্তিত অয়া ‘শা’ বা ‘ছা’ শব্দত পরিণত অচ্ছে বুলিয়া মাতানিত অসুবিধা অচ্ছে।সুতরাং, কালী+শা(পশু),এ ব্যাখ্যা এহানেই অধিকতর যুক্তি-যুক্তহান বুলিয়া মনে অর। এবং ঔহানলো ‘কালিছা’ শব্দ এগোরে আমি মিয়াম অপমানজনকগো বুলিয়া নিঙকরিয়ারতা। তবে যে, কোন ব্যাখ্যা হানাতও নিকগা, ‘কালী’ শব্দর লগে সম্বন্ধ আহান আছে, উহান অস্বীকার করানির কোনো উপায় নেই।ঐতিহাসিক ঘটনাহান অইলতায় এহান: মণিপুরর রাজা মধুচন্দ্রর জিলক ইন্দুপ্রভারে যেবাকা কাছাড়ী রাজা কৃষ্ণচন্দ্রয় লোহোং করিয়া আনল, উবাকা ঔ রাজকন্যার লগে আয়া বিষ্ণুপ্রিয়া দল আহান খাসপুরে বসবাস করলা। এবং কাছাড়ী রাজা উতা ঔ সময়ত কালীর ভক্ত আছিলা, ঔ কারণে আমার বিষ্ণুপ্রিয়া এতাও তানুর প্রভাবে কালীর ভক্ত অইলা। ঔ বিষ্ণুপ্রিয়া ঔগিরে ‘কালিছা’ বুলিয়া নিন্দা করতে করতে অর্থবিস্তৃতির ফলে বিষ্ণুপ্রিয়া হাবিরাঙ উগোর প্রযোগ অনা অকরল।”(“Bishnupriya Manipuri Bhasattvar Ruprekha” page-11,12,13)।
 Dr.N.N.Acharjee গিরকও R.M. Nathর বক্তব্য উহানই য়া করেসে পারা। Pondit N.Khelchandra Singh গিরকর  “The History,Archaeology, Religious & Cultural Significance of ‘Kangla’ The Ancient Citadel of Manipur” ঐতিহাসিক পরিগত্ত Dr.N.N.Acharjee র বিশ্লেষণ করেসে উহান  এপেইত দেওরিরি :–“From Masalin the country lies eastwards across a bay to Desarana. Leaving this the course is to the north, passing through a number of tribes including Kirrhae(কিরাত?) .After passing them the course turns again to the east, and sailing with the coast on the left sea on the right, you arrive at the Ganges and the extremity of the continent towards the east called Chryse(Katche or Cassay).There is a mart on the Ganges of the same name through which passes is a considerable traffic,consisting of the Gangetic spikenard, pearls, betel and the Gangetic muslins. In Chryse there is said to be a gold mine and a gold coin called Kaltis. Immedetiatly after leaving the Ganges, there is an island in the Ocean calles Chryse which lies directly under the rising sun and at the extremity of the world towards the east. This Island produces the finest tortoise shell that is found through the Erythrean Sea.But beyond this immediately under the north at a certain point, where the exterior sea terminates,lies a city called Thina(Chin hills on the southeastern border of Manipur)not on the coast but inland from which raw and manufactured silk are brought by land through Bacteria to Barygaza or else down the Ganges to Bengal and then by sra to Leimerika or the coast of Malabar. To Thina itself the means to approach are very difficult and from Thina few merchants come, but very rarely.On the confines of Thina an annual mart is hold and the Sesatae(Khalachis or children of the side like or the race of people who lived in the plain portion of Manipur valley) assembled there and did their marketing. The regions beyond this towards the north are unexplored either on account of the severity of the winter, the continuation of the frost or the difficulties of the country.”(‘North-east as Viewed by Foreigners’-page-2-3). অনেকর বক্তব্য হান  গ্রিক ‘Sesatae’  মানে ‘কালাশা’ বা ‘কালাছা’৷
 ‘কালাছা’,’কালেসা’ বা ’কালিশা’ ওয়াই এগ সম্পর্কে বিভিন্ন লেখক বারো গবেষকর মন্তব্য বারো বিশ্লেষণ মি যতহান খম করানি পারেসু উতাত্ত গুরত্বপূর্ণ উতা গজে দিলু। এবাকা চুম বিষয় উহানাত লেপনির খৌরাঙল এতার গজে ওয়ারি-পরি খানি দিক ।
 Pondit N.Khelchandra Singh গিরকে ‘Chryse’ ওয়াহিগ ‘Katche or Cassay’ বারো ‘Thina’ উহান আরাকানর ‘চিন পর্বতগ , যেগ মণিপুরর দক্ষিনর লাকতেইগত আসে বুলিয়া মাতেসে,– এ দ্বিয় হান চুম নাপেইলু।কিয়া বুললেতে  অনেক গবেষকে ‘Chryse’=Gold/স্বর্ণ, বারো ‘Thina’ উগ ডাঙর জনপদ আগ বুলিয়া মাতেসি । Sesatai/Sesatae, উতারে R.M.Nath বারো Dr.N.N.Acharjee ঠৌনা গিরক লকেয়ে –Khalachis = বৃহত্ হ্রদের পারের সন্তান বা মণিপুর উপত্যকার সমতল অঞ্চলে বস-বাস কারী বুলিয়া মাতেসি, কিন্তু  উহান সম্পর্কে অনেকগই তঙাল মত ব্যক্ত করেসি।  1935 সালর JBRSএ (Journal Burma Research Society, 29) ফঙসিল G.H.Luce & Pu Maung Tin র “Burma Down to The Fall of Pagan an Outline, Part-I (JBBRS 29page 264-265 )Article উগত্ত তলে  দিলু-পাড়েঙ এহানি পাকরলে ঙক্ষিকো হারপেয়ার  —“It is not until the 1st century A.S.Greek and Roman authors begin to wrote of Transgangetic India and the Sinai or Thinai(S.China).Much of their information about Burma remains obscure; but at least it corroborates the Chinese evidence about trade-route across the north Burma as well as by sea; and agree in placing in or near Burma, dwarfish and white skinned peoples. Pomponius Mela (c50 )is the first to mention Chryse and Argyre, the island of Gold and Silver beyond the Ganges.Substantial evidence is found in the Perilous of the Erythran Sea(latter half of 1st century). The anonymous author had seen the ports of S.India “called kolandiophonta, very large.which hoist for Chryse the Ganges”.Chrise is described,now as “the eastern most mainland.” now an ocean-island over against the Gange’s producing the best tortoise shell.Through the port Ganges passed “malabathron and Gangetic nard and byssus those most excellent muslin stuffes(sindones)called Gangetics. And there are said to be gold mines also in those parts, and a coinage of gold called ‘Katlis.” Beyond the Chryse, to the north he heard of a very large in land town named “Thina” from which silken fabrics were “born as foot to Barygaza(Broch) across ‘Bactria’ or again to Limuria(the Dradidian country),via the river Ganges. But it is not easy to reach this country; for rarely do men come thence, and those but few,” He continues with story of a trade in malabathron(perhaps a cinnaman from which the noblest Roman unguent was extracted),between Thin(চীন)and India,Through the unconscious mediation of wild Sesatai (Sesatae) “a people stunted in body and very broad-faced” These people, who were carriers on the Chinese border then certainly ‘Yung-Ch’ang’ may perhaps be placed in the north of Burma between China and Assam.”
   R.M.Nath গিরকে চিনর রেফারেন্সেল মাতেসে  “Kha-la-Chais”তত্ব এহান অজা ডাঃ কালী প্রসাদ সিংহ গিরকে  কল্পিত ব্যাখ্যা হান বুলিয়া মাতেসে৷ কিন্তু গ্রীক নাবিকর বিবরণে আসে ‘Sesatae’ =Kha-la-Chais এহান Prof. N.N.Achriya বারো নাঙপালপা মেইতেই পন্ডিত N.Khelchandra Singh গিরক গাসিও R.M.Nath গিরকর লগে মত মান্না অসি,গজেও মাতেসু। Kha-la-Chais ওয়াই এগত্ত বিবর্তিত অয়া ‘কালাছা’ ‘কালিশা’ ‘কালেসা’ এসাদে অপভ্রংশ ওয়াই হঙনির সম্ভাবনা আসে। কিন্তু G.H.Luce বারো Pu Maung Tin গিরকলকেইর বিবরণ অনুযায়ী Sesatai/Sesatae এতা জঙ্গলী(wild)বারো মেইথঙ চেপ্টা ভার বহেকুরা মজবুত দরা-পাকানা দেহধারী টেইপাঙ মানু । চীনর লাকতেইগত্ত আসাম অয়া বার্মা পেয়া উচ টেঙারা-সিঞ্চাঙে ভার বহেকুরা এদাপার মানু ছাড়া আরতা অউ হাক্তাকে নেয়সিলা বুলিয়াও মাতেসি ।R.M.Nath,মাতুং ইলয়া Prof N.N. Achriya বারো N.Khelchandra Singh ই Sesatai/Sesataeএতা থল(সমতল)র মানু বুলিয়া  মাতেসি।কিন্তু থলর মানু ভারলো টেঙারা-সিঞ্চাঙ লালনি হিন পেইতারা, হাকতাক উহানাত উচ্ টেঙারার পথ দে তানুই malabathron( মশলা আকজাত, তেজপাতা?) এতাই বহিলা,এতা ভার বহেকুরা মানু,– হানতে এতা অবশ্যই পাহাড়ী মানে টেঙারার মানু, থলরতা নাগই। হানতে, খৃষ্টীয় প্রথম শতাব্দীত গ্রীক নাবিকে মাতেসি Sesatai/Sesatae বা খালাছাই বারো কালাছা/কালেসা/কালিশা তঙাল অনার সম্ভাবনাই য়াম।
  আমার প্রতিবেশী বাঙ্গালিয়ে ‘কালাছায়া’ ‘কালেশা’ বুলিয়া মাততারা উহান মেইতেয়ে কালাচ্ছা/ কালেশা/ কালিশা এসাদে মাততারা উহান হুনিয়া তানুর মনগড়া নাঙহান থুয়াসি হান। যে কুন নুওয়া ওয়াই আগর লগে পরিচিত অইলে নিজর মতে উচ্চারণ করানির প্রবণতা তানুরতা আসে। যেমন মণিপুরীর কাদাবারাত আসি উতাই ‘য়েন্নাম’-ইরেল করে ‘এনাম’ পাতা মাততারা, যেহেতু ‘য়’ গর উচ্চারণ বাংলা ঠারে ওয়াইগ অকরাগত নেই- উহানে ‘যেনাম’ বুলানি থকসিল-যেমন য়মুনা=যমুনা, য়োগ-যোগ, য়দা=যদা এসাদে না’মাতিয়া ‘এনাম’ বুলানি এহান মণিপুরী(মেইতেই/বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী)রাংত হুনিয়া লেপকরেসি নাঙহান। বারো মেইতেই রাংত বিষ্ণুপ্রিয়ার গারির কচু খানি মত, এহান দেহিয়া নিজর মনগরা যুক্তিল মাততারাতা। ‘কালাছাইয়া’= কালাছা শব্দর লগে ‘ইয়া’ য়ৌ’আযা(কালাছা+ইয়া)কালাছাইয়া আসেতা, এহান প্রাচীন মাগধী প্রবণতা হান।এবাকাও গ্রাম্য বাংলা, ভোজপুরী, বারো বিহারর বিভিন্ন লয়ার স্থানীয ঠারে প্রবণতা এহান আসে। যেমন শান্তিপুরর মানু=শান্তিপূরিয়া, বেঘুসরাইর মানু=বেঘুসরাইয়া।বড়=বড়িয়া এসাদে।হানতে  কালাছায়, কালাছাইয়া, কালিশা, কালেসা ৱাই এতা  মূলত কালাছা র অশু্দ্ধ উ্চারণ৷
 এবাকা অজা কালী প্রসাদ সিংহ গিরকে মাতেসে  ৱারি উতার গজে ৱারি পরি দিক৷— কাছাড়ী রাজ কৃষ্ণচন্দ্র’র হাকতাকর কাল্পনিক কিংবদন্তী আহানর উল্লেখ করিয়া বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীর দাপা আহান কালীভক্ত আসিলা উতারে এলেয়া মেইতেয়ে ‘কালিশা’/কালিছা নাঙ এহান গালি হিসাবে মাততারা হান বুলিয়া অজায় লেপ করেসে । অজা গিরকরে য়ামপারা শ্রদ্ধা-ভক্তি করুরি। কিন্তু তেব এক্ষেত্রে অজা গিরকর ধারনা বা সিদ্ধান্ত এহান খানি লেইলেক অসে বুলিয়া নিংকরুরি।
 অজা গিরকে ‘কালিছা’ ওয়াই এগর গুড়িগ বিসারেয়া আসাম-ত্রিপুরার আটগ পন্ডিতর লগে উনা অসেগা, তানুর মতামত গুরত্ব সহকারে  মাতেসে, অও  গিরকলকেইর নাঙ ঠিকানা দিলু:-1)লালবাবুসিংহ(কমলপুর,ত্রিপুরা), 2)নরধ্বজসিংহ(খোয়ই,ত্রিপুরা) 3)অমরচানসিংহ(নিত্যানন্দপুর),4)তাম্ফাসিংহ(কচুধরম),5)বেণীমাধবসিংহ(নরসিংহপুর),6) ধনঞ্জয়সিংহ (নিত্যানন্দপুর)(7)গোষ্ঠবিহারীসিংহ(গৌহটি),8)মাণিক সিংহ কাব্যরত্ন(নরসিংপুর)।উতারমা সাতগর বক্তব্য মোটামোটি মান্না অসে, তানুর মতে  বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী বা বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীর অংশ আহান কালীভক্ত আসিলা, উতাই কালী পূজা/উপাসনা করেসি বা করে থাইবা,বারো বলির পাঠা খাসি,  — উহানে এতারে  কালাছা মাত্তারাতা।এছাড়া মাণিক সিংহ কাব্যরত্ন গিরকে মতেসেতা ‘1830 খৃষ্টাব্দর পরে কাছাড়ি রাজা কৃষ্ণচন্দ্র গিরকে মণিপুররাজ মধুচন্দ্রর জিলক ইন্দুপ্রভারে লুহঙ করল, উবাকা মেইতেই বারো বিষ্ণুপ্রিয়া কত পরিবার তেইর লগে আয়া থাইলাগা। রাজা কৃষ্ণচন্দ্র দৌ অনার পরে বেয়ক গোবিন্দচন্দ্র(‘চন্দ্র’ নাগই ‘নারায়ন’)রাজা পালয়া বৌজক ইন্দুপ্রভারে লুহঙ করেসিল।গিরক কালীভক্তগ আসিল; তা পূজা করল কালী গিথানকর নাঙ ‘কাচাকান্তি’, — তেইরাঙ নরবলি দিলা। আকমাউ পাথারকান্দির বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী আগরে বলি দেনার কাজে নেসিলাগা।পূজারীগর পরামর্শল গিরক উগ জিংতাইল, তারে বলি নাদলা; উহানে তার লকেই উহানর নাঙ বলিগ লকেই।বারো কৃষ্ণচন্দ্র বারো গোবিন্দ চন্দ্র’র মত ইলয়া কালী পূজা করলা উতা ‘কালিছা লকেই’ অইলা, বিক্রমপুরেও লকেই উহানর কত পরিবার আসিলা’।
 আটগরমা তঙাল মত ব্যক্ত করেসে গিরকগ ‘গোষ্ঠবিহারী সিংহ’; গিরকর মতে ‘ইঙ্গ-মণিপুর যুদ্ধর উবাকা পাঞ্জাবর খালিসা বা খালসা সৈন্য দাপা আহান মণিপুরে হমাসিলাগা, উতারমা অনেকগ বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী সমাজে য়ৌ’অসি, উহানে বিষ্ণুপ্রিয়ারে ‘কালিছা বুলতারাতা’।
 এতা বাদে অজা গিরকে অজ্ঞাত নামা লেখকর করপেকত্ত তথ্য কতহান খমকরেসে উতা অইলতায় –ক)”চট্টগ্রাম হইতে আগত চাকমা,মগ ইত্যাদি কৈরেঙখুললাকপার সঙ্গে আসিলে কালানাগা পর্বতে বাস করিতে থাকে। তারপর তারা মহারাজ ভাগ্যচন্দ্রের অধীনত স্বীকার করে।কালা নাগা পর্বতে বাস করিত বলিয়া ‘কালিছা’ বলা হইত।
 খ)কেহ কেহ বলেন-মণিপুর রাজকুমারী ইন্দুমতীর যখন কাছারী রাজার সঙ্গে বিবাহ হয়,তখন অনেক বিষ্ণুপ্রিয়া ইন্দুমতীর সঙ্গে কাছারী রাজার সমীপে আসে। কাছারী রাজা কালী উপাসক ছিলেন। তিনি কালীমাতার নিকট প্রত্যহ ছাগবলি দিতেন। সেই ছাগমাংস সকলে প্রসাদী করিত।এই কালীমাতার কাছে উত্সর্গ করা ‘ছা’ অর্থাত্ মাংস খাইয়াছিল বলিয়া বিষ্ণুপ্রিয়াদেরকে ‘কালিছা’ বলা হইত।”(‘বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীর দুই শতাব্দী’ by ডাঃ কালীপ্রসাদ সিংহ page95-96)
এসাদে তথ্য যেতা অজা গিরকে খম করেসে উতারমা অধিকাংশ তথ্য মতেই কালী গিথানকরাংত ‘কালিছা’ নাঙ এহান আহেসে। উহানে সংখ্যাগুরুর মত প্রতিষ্ঠার হত্না করেসে পারা, উহানেই অজার বিশ্লেষণর পথগ পইলাত্ত লেইলেক অসে।মরতা নিঙে অর এসাদে তথ্যে অজা গিরক যে কালী গিথানকরাংত ‘কালিছা’ শব্দর সৃষ্টি এবং উহানই লেপ করানির খৌরাঙে Philology, Etymology বারো Indo-Aryan Phonologyর আশ্রয় নিয়াসেগা, কিন্তু ঐতিহাসিক তথ্যর কুন গুরত্ব না দেসে।
প্রাচীন বা মধ্যযুগে এমনকি প্রাক আধুনিক যুগ পেয়া মণিপুরে কালী উপাসনা বা ছাগ বলির কুন চিহ্ন না পাসি, কালী উপাসনর নিদর্শন পেয়ারতা অষ্টাদশ শতাব্দীর পইলাদে। খৃষ্টীয় একাদশ শতাব্দীত্ত ঊনবিংশ শতাব্দীর যেতা যেতা দৌর মূর্তি আবিস্কৃত অসে উতা ‘Manipur State Museum’ Imphal, ‘Mutua Museum’ Keisampat বারো মণিপুর সরকারর ‘Superintendent of Archaeology’Imphal র অফিসগত পুল করিয়া থসি।যে যে দৌলিশিং-দৌলাহার মূর্তি পাসি উতা:-1)Phouoibi Lairembi(ধনসম্পত্তিরগিথানকগ)2)Male Warrior,3)Famale Warrior(2,3: দ্বয়গ কাবুই উপজাতিরতা 4)Ram-Sita,5)Standing Hanuman),6)Kneeling Garuda, 7)Vishnu,8)Shiva with Nandi, 9)Narasimha,10)Karttikeya,11) Ganesha,12)Durga,13)Kairen Mikok(স্থানীয লৌকিক দৌগ, ‘বিষ্ণু’ বুলিয়া নিংকরতারা)14) Buddha (‘Archaeology in Manipur’-by L.Kunjeswori Debi -page 149,150,152, 153,154, 158, 156, 157, 158,158,159,160, 161.162,163)।প্রাক-আধুনিক কালে অবশ্য কালীর লেইসাঙ কতগ লিংখাত করানি অসে।উতা সম্ভবত বাঙালি হিন্দু মণিপুরে বসতি অসিগা উতাই প্রতিষ্ঠা করে থাইবা।উবাকার বাঙালি হিন্দু হাবি মেইতেই সমাজভুক্ত আসি, যেমন ‘লেইরিক য়ামবাম’ বারো ‘কীর্তানা’।
অষ্টাদশ শতাব্দীর পইলাদে মণিপুরর রাজায় চিনকরিয়া মেইতেইর ডাঙর অংশ আহান গৌড়িয় বৈষ্ণবধর্মে লেইমুং ল’নার পরে মাও(মাংস)বারো মদ বাদ দিলা।বারো মেইতেইর খানি পিছেদে হাবি বিষ্ণুপ্রিয়া বৈষ্ণব ধর্ম লইলা, বারো প্রসাদী হিসাবেও মাহু-মাংস খানা তানুও বয়কট করলা। উহানে বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীরমা কালী উপাসক আসিলা বুলিয়া মাতেসি উহানও ভুল তথ্য হান। R.K.Saha মণিপরীর(বিষ্ণুপ্রিয়া/মেইতেই)মাঙ-শেঙ ভাবনার ৱারি দিতেগা  মাতেসেতা -“Those who accepted Vaishnavism were considered pure(শেঙ)and those who did not accept were considered impure(মাঙ).A man was polluted if took liquor, meat, egg.  A Meitei (মণিপুরী বিষ্ণুপ্রিয়া বারো মেইতেই) house hold materials were polluted if these were touched by the persons like Yaithibi and Mohammedan.”(‘Valley Society of Manipur’ ‘page-138) মণিপুর রাজার য়াথাঙে(নির্দেশে) গৌড়িয় বৈষ্ণবধর্মে ইলইলা মণিপুরী(বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী/মেইতেই)মদ-মাংস এরা দিয়াসিতা, যদিচ কুন আগই এতা খাবেল্লে  উগরে সমাজেত্ত থিঙ করলা, গোষ্ঠীত্ত নিকালা দিলা। এবাকাও গৌড় ধর্মে ইলসি মণিপুরীর রাঙ প্রবণতা এহান আসে। উহানে কিংবদন্তী এগর(কালীর প্রসাদী হিসাবে মাংস খানার ৱারি এহান)চুম না পেইলু৷ এহান মূলত কালাছা দাপরে লেই করানিরকা  মিকুৎ থী উদ্দেশ্যে লেং করেসি গরেইপা  ৱারি  হান, উহান ঘটনা হানর ফাম হান  মণিপুর না মাতিয়া  কাছাড়েবুলেসিতা,–কারণ গৌড়ীয় মেইতেই বারো বিঃমণিপুরীরতা মাহু-মাংস খানা মণিপর রাজায় মানা করেসিল, হানতে কাছাড়ে আয়া কালীর প্রসাদী হিসাবে পাঠার মাহু খেইলা বুললে খনি চুনা অর৷
 বারো   কুনগই রাজা কৃষ্ণচন্দ্র বা কুনগই গোবিন্দ চন্দ্রর(গোবিন্দনারায়ণ)নাঙ লসি। কাছারী রাজ কৃষ্ণচন্দ্র রাজত্ব কাল-1780ত্ত 1813 পেয়া। বারো গোবিন্দচন্দ্রর রাজত্ব কাল 1813ত্ত 1830 পেয়া(1830 খ্রিস্টাব্দে কৃষ্ণচন্দ্র রাজার লগে মণিপুর রাজ কুমারী ইন্দুপ্রভার লুহঙ অসে বুলেসে উহান লালসে)।উতা বাদে কাছাড়, ত্রিপুরা বারো সিলেটে  মণিপুরী বসতি অসিতা অৱার বাগনর(1819- 1825 A॰D.) পরেদে। 1825শেত্ত কাছাড় ইস্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানীর অধিনস্ত অইল হাকতাক হান৷  ব্রিটিশ অধিনস্ত  রাজাগ হিসাবে 1830পেয়া গোবিন্দ চন্দ্র কাছাড়র রাজা হিসাবে থাইলেও  ইংরেজ আমলে নরবলি’র ঠৌনা অনুষ্ঠান করানি অসম্ভব অথাইব। উতা তার রাজধানীগ খাসপুরেত্ত হরিটিকরে স্থাপন করেসিলতা । কাঁচাকান্তি সম্পর্কে উপেন্দ্রচন্দ্র গুপ্ত গিরকে মাতেসেতা–“কাঁচাকান্তি:=(কাঁচাখাউরি)উধারবন্দে স্থাপিত ছিলেন মারির(নুয়ারা-পাণি)ভয়ে সময় ঐ দেবীর অর্চ্চনা হইত।দেবীর নিকট নরবলি দেওয়া হইত”(কাছাড়ের ইতিবৃত্ত-page-31 & 74 by )।গিথানক এগ কালী বা শ্যামা নাগই,বৈদিক দৌ’গও নাগই, কোঁচ-রাজবংশীর লৌকিক দৌগ। 1564 খ্রিস্টাব্দে কোচ রাজ নরনারায়ণর খুল্লা বেয়ক যুবরাজ শুক্লধ্বজ(চিলারায়) অহোম রাজ চু-কামফা(Chu-Kampha)গিরকরে জিঙল, পরেদে কাছাড় বারো মণিপুর জয় করলা(‘Koch Rajbanshi and Kamtapuri-The Truth Unveiled’-by Nalini Ranjan Ray, page-67,68)।রাজা নরনারায়ণর আরাক বেয়ক আগ রাজা গোহাই কমল, তা কাছাড়ে রাজা পালইল।নিঙে অর তার আমলে কাঁচাকান্তি(কাঁচাখাউরি/কাচাখৌরি)র পূজা করেসিতা।বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীর লোক বিশ্বাস হান কাঁচাখউরি মূলত খানি হুরকাঙ গাসে থাইরি দৌগ, নুয়ারা-পানি অইলে গিথানক এগরাঙ চাপাল দিলা, বামুনে নাগই, মেইপাই করলা কামহান। ধারনা এহান মূলত কোচ-রাজবংশী রাংত কাছাড়-মণিপুরে হাচুরে থাইব।বারো কাছাড়ে গিথানক এগর পূজাত নরবলি দিয়া থাইবাতা মূলত কোচর আমলে অর্থাত্ খৃষ্টীয় ষোড়শ শতাব্দীর মাপাদে, উবাকা কাছাড়ে মণিপুরী(বিষ্ণুপ্রিয়া/মেইতেই)লাম নালসি।এসাদে তথ্য ইলয়া হার পেয়ার যে, মাণিক সিংহ কাব্যরত্ন গিরকে দিয়াসে তথ্য উতা চুম নাসে।
ডাঃ কালী প্রসাদ সিংহ গিরকে অজ্ঞাত নামা লেখকর করপেকত্ত যে দুহান তথ্য দিয়াসে(গজে মাতেসু)উতাও গ্রহণযোগ্য নাগই, কারণ অজা গিরকে অজ্ঞাত নামা লেখকর করপেক উতা কারাঙ-কারাঙত পাসে উহান না’মাতসে। পাসি তথ্য মতে ‘কৈরেঙখুললাকপার মণিপুরে হমাসিলা উতা 116 পরিবার পুল্লাপ আকসাটে মণিপুরী ভুক্ত অসিগা, যেতারে খুমল রাজপন্ডিত লাঙ্কই লূখোই গিরকর ঠৌরাঙে বিষ্ণুপ্রিয়া সমাজ ভুক্ত বারো হাবিরে বৈয়াঘ্র গোত্রত্ য়ৌকরেসি(‘মণিপুরের প্রাচীন ইতিহাস’ by মহেন্দ্র সিংহ page72,73)তঙাল করে মগ চাকমা সমাজে য়ৌ করেসি বুলিয়া কুন তথ্য নেই।বারো কৈরেঙখুল্লাকপার অনুগামী চাকমা বারো মগ কতগ পইলাদে কালানাগা পর্বতে আসলা, পরেদে উতা বিঃ মণিপুরী সমাজে হমাসি বুলিয়া পুল্লাপ জাতি-গোষ্ঠীর নাঙ হান লেপইতই–এতা হাস্যকর ৱারি৷বারো কালানাগা নাঙে কুন পর্বত বা টেঙারে নেই, তবে নাগা কমিউনিটি আহানরে কালানাগা
মাততারা৷হানতে কালানাগার লগে থাইলেতে  কালানাগার লগে মার্জ অনা থকসিল৷–উহানে কালানাগা পর্বতর তত্ব এহানও চুম নাসে বুলিয়া নিঙে অর৷
কাছারী রাজ কৃষ্ণচন্দ্র বারো গোবিন্দচন্দ্রর বাপক ‘রাজা বীরদর্প’ বিষ্ণু উপাসকগ কালীসাধক’গ নাগই। উপেন্দ্রচন্দ্র গুপ্তর “কাছাড়ের ইতিবৃত্ত” লেরিক উহানর পাড়েঙ কতহান দিলু -“মহারাজ কৃষ্ণ চন্দ্র দেবদ্বিজে ভক্তি পরায়ণ ও নিষ্ঠাবান হিন্দু ছিলেন। সংস্কৃত ভাষায় তাঁহার যথেষ্ঠ ব্যুত্পত্তি ছিল।পাণ্ডিত্য-পূর্ণ “রামলীলামৃত” এবং প্রয়াগে রচিত “বসন্ত বিহার” নামক গ্রন্থদ্বয় তাঁহার চিন্তাশক্তি ও রচনাকৌশলের পরিচয় বহন করে(পৃষ্টা-110)”।”প্রথমত তিনি শাক্তধর্মাবলম্বী ছিলেন, কিন্তু ইন্দুপ্রভাকে বিবাহ করার পর হইতে বৈষ্ণবধর্ম্মে আকৃষ্ট হন পৃষ্টা-118)”।”মহারাজা গোবিন্দচন্দ্র সংস্কৃত ভাষায় সুপণ্ডিত ছিলেন।—তাঁহার রচিত ‘গোবিন্দ-কীর্তন’ এবং মহা রাসোত্সব-লীলামৃত’ গ্রন্থদ্বয় তাঁহার পাণ্ডিত্য এবং লিপি-কৌশলের সাক্ষ্য দিতেছে (পৃষ্টা-130)”।”মণিপুরী প্রধান্যের সহিত রাসলীলা নৃত্যগীতি কাছাড়ে প্রতি-পত্তি লাভ করে। অত:পর গোবিন্দনারায়ণ প্রজাদিগের মনোরঞ্জনার্থে সংস্কৃত রাসপঞ্চাধ্যায় অবলম্বনে রাসগীতি রচনা করিয়া রাজ্য মধ্যে রাসলীলা নৃত্য-গীতি প্রবর্ত্তীত কররিলেন(পৃষ্টা-163)”।–উপেন্দ্রচন্দ্র গুপ্ত গিরকে কাছাড়ি রাজ কৃষ্ণচন্দ্র বারো বেয়ক গোবিন্দনারায়ণ(পরবরতী রাজাগ)ধর্ম্মবোধ বারো সংস্কৃতি মনস্কতার বিবরণ দিয়াসে উতাত্ত আমি হারপেয়ার এসাদে রুচি সম্পন্ন রাজা লকেইয়ে বৈষ্ণবধর্মে ইলয়া চলেসি বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীরে পাঠার মাংস প্রাসদী হিসাবে না’খৌয়েইতাই।–এতা এতা কারণে অজাগিরিয়ে দিয়াসে তথাকথিত জ্ঞতনামা লেখকর করপেকর বিবরণ উতা উদ্দেশ্য  প্রণোদিত ৱারি ইলয়া নিঙে অর৷
 অজা কালীপ্রসাদ সিংহ গিরকর মতে কালী গিথানকরাং বলি দেসি পাঠাগর মুরগ মেতেইয়ে খাসি, উহানে বিষ্ণুপ্রিয়াই তানুরে, ‘আকোকশা’ বারো ‘বিষ্ণুপ্রিয়াই’ গারিগ খাসি উহানে মেইতেইয়ে তানুরে, ‘কালীশা’ মাততারা।বাস্তবর কাদা বারাদে নাগিয়া আকতারে আকতায় হুদা এতাল গালেইতারা, এহানাত লেপসে, হানতে চুমপা সিদ্ধান্ত থুঙঅ নারেসে।মেইতেই কতগও বলির পাঠা কালী গিথানকর প্রসাদী বুলিয়া লক্করেসি নাই,– উতাইতে কিয়া  কালিশা নাঙে না পারসি৷বিষ্ণুপ্রিয়ার  ক্ষেত্রে বারো কতগ আহানে কালীর প্রসাদী লক্করেসি বুলিয়া পুল্লাপ দাপা এহানেই কালীছা নাঙে লেপইলা ?– জবর আসল্পা যুক্তি হান৷  বারো কাছাড়ি রাজাই হুদ্দা গৌড়ীয় বৈষ্ণব ধর্মাবলম্বী মেইতেই বারো বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীরে বারতন দিয়া বলির পাঠা খৌয়াসেতা? বাদ বাকি আর-আর জাতর গণ্য-মান্য মানু যেমন, রাজ পরিবারর সদস্য, শাক্ত বাঙালী, কাছাড়ি, ডিমাসা এসাদে তার স্ব্জাতীয় প্রজা সাধারণ কুন আগরেও, বার্তন না দেসে বুলিয়া কিসাদে অজা গিরকে নিংকরেসে–উহানই নুঙপাঙ অনার ৱারি হান। মেইতেইয়ে বারো বিষ্ণুপ্রিয়াই মুরগই গারীগই খা বেললেতে বাকি উতাই কিতাতে খেইলাতা ?  আসলেতে এসাদে কুন ঘটনাই না ঘটেসে।বারো দ্বিয় দাপাও কালীর প্রসাদী লক্করে থাইলেতে  মণিপুরী দ্বিয় দাপারেও  কালিশা বুলিয়া মাতানি থকসিল৷উতা বাদে  যে  চৈথারেল কু্ম্বাবার তথ্য মতে  মেইতেই পতি পামহৈবা   গিরক বৈষ্ণব ধর্মে ইলনির আগে কালী গিথনকর লেইফাম আহান লিংখাত করেসিল, 1715 A.D.ত গিথানকর লেইসাংগ যাত্রা কূপেসিল,বারো 1716র ফাল্গুনে সাংকা করেসিল৷গিরক বৈষ্ণব ধর্ম লসেতা 1717ত(“The Court Chronicle of the Kings of Manipur ‘ The Cheitharen Kumpapa”  page-122,124 translated by Saroj Nalini Arambam Parratt)৷  এসাদে তথ্যর মাতুঙ ইলয়া নিঙে অর মেইতেই রাজপরিবারে কালী উপাসনা  করেসি৷হানতে কালী ভক্ত বা কালী পূজক বুলিয়া ‘কালিশা’ নাঙ এহান মেইতেইরেই মাতানি  থকসিল, ইন্দো-আর্য ভাষিক বিঃ মণিপুরীরে নাগই৷–এসাদে ৱারি-পরিয়ে ঢাটয়া মাতে পারিয়ার ‘কালীভক্ত‘ বারো কালীর প্রসাদী হিসাবে পাঠার মাহু লক্করানির তত্ব এতাও চুম নাসে৷
আসলে মেইতেই বারো বিঃ মণিপুরীর মা  সামাজিক বারো  রাজনৈতিক কারণে যে য়েংনার(শত্রুতার) পরিবেশ আহান সৃষ্টি অসে উহান থৌ তাল দেনার  উদ্দেশ্য এসাদে অযৌক্তিক বরো গড়েইপা  ৱারি-পরি মাতেসিতা৷দ্বিয় দাপার মা হরপে- কের্বঙে  সম্পর্কর ৱারি দিতেগা ইবুহল গিরকে মন্তব্য করেসেতা —“It may be noted that chue chhu(s-shu) and chu-i chu-i are command words for dogs to attack a person or so and command word for animals to fight among themselves respectively in Manipuri.”(The History of Manipur an Early Period'(page-195).বিদেশী লেখক আগই বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীরে নিম্ন বর্গর মিয়াঙ বুলিয়া মাতেসে এহানর সমালোচনা বা নিন্দা বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী লেখকে করেসি বুলিয়া হার নাপাসু, তবে ইবুহল গিরকে এহানর নিন্দা সূচক মন্তব্য করেসে– “Some foreign scholars gave very unhealthy comments on the race and the dialects of the Vishnupriyas, stating that they belonged to low caste Bengali —— and their dialect closely akin to vulgar Bangali.” (‘The History of Manipur an Early Period’ page-195-196).এসাদে গর ভিতর- পালপাক দ্বিয়গদেত্ত আক্রান্ত ধর্মীয় অনুশাসন ইলয়া চলতারা হুরকাঙ দাপা আহান সম্পর্কে গবেষণা করতেগা যতহান সংবেদনশীল অনার প্রয়োজন, এক্ষেত্রে অজা গিরক তত হান নাসে পারা বুলিয়া মি নিংকরুরি।অজাই ফঙ করেসে বেনামী করপেক এতাই, এহান প্রমাণ করের।
অজা কালীপ্রসাদ সিংহ গিরকে, বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী বারো মেইতেইর বিভিন্ন প্রতিবেশীয়ে বিশেষ করিয়া বাঙ্গালিয়ে,(অজ্ঞাত নামা লেখকর করপেক উতা বাংলা ঠারে ইকরেসি হানতে বাঙালী অইতাই)মণিপুরী দ্বিয় দাপারে আরাক খানি থিনা করানির লৌনাম’ল কিংবদন্তী হান ডং ফিটাসিতা, উহানল ‘কালিশা’র লগে ‘আকোকশা’র অর্থও বাগানির হত্না করেসে,—উতাও ৱারি দেনা থক৷ করেসেতা।উহানও ৱরি-
অজা গিরকে মাতেসেতা,-  আ+কোক+শা=আকোকশাকক=শির/head, শা= দেহ/body।’আকোকপা‘=পরিষ্কার/ঙক্খি/clean,কিন্তু কুন আহান লেপ করানি নুয়ারেসে। বারো অজা মহেন্দ্র সিংহ গিরকে মাতেসেতা-‘আকোকশ্বা’=’মুন্ডিত মস্তক পশু'(‘মণিপুরের প্রাচীন ইতিহাস’ page-49)।অজা মহেন্দ্র সিংহ গিরকর বক্তব্য এহানও চুম নাসে বুলিয়া নিংকরুরি। ‘আকোকশা’ বিশেষণ এহান পামহেইবার আমলে প্রয়োগ অনার সম্ভাবনাই য়াম, অষ্টাদশ শতাব্দীর পইলাদে শান্তদাস গিরকরাং মণিপুরপতি পামহেইবা রামান্দি বৈষ্ণব ধর্মে ইলনির পরে, তার য়াথাঙে মেইতেইর ডাঙর দাপা আহান মূর খুরেয়া বৈষ্ণব ধর্ম লইলা উবাকা মুর খুড়েয়া গারি সেঙকরিয়া বৈষ্ণবধর্ম গ্রহণ করিয়া ‘ঙক্খি’ অইলা আরো মাতেসি হান। কোক=মস্তক, আকোক(=মুণ্ডিত মস্তক)+ ছা(= সন্তান)=আকোকছা–> আকোকশ্বা–>আকোকশা, মনে মূর খুড়াসি উতার দারা-নালা৷  তবে  সম্ভবত মণিপুরর ভিতরে গৌড়ীয় বৈষ্ণব ধর্মে না’ ইলসি মেইতেইয়ে ‘গৌড়ীয মেইতেই’ বারো বিষ্ণুপ্রিয়ার মণিপুরী দ্বিয়তারেও ‘আকোকশা’ বুলতারাতা।
কালীভক্ত কাছাড়ি সৈন্য কতগ মণিপুর উদ্ধারর সময় আওয়া’র যুদ্ধে য়ৌ’আসিলা, উতা বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী সমাজভুক্ত অইলা বুলিয়া বিষ্ণুপ্রিয়ারে কালিশা মাততারা বুলিয়া অজা মহেন্দ্র সিংহ গিরকে মাতেসে,–এহানও মি চুম নপেইলু।কিয়া বুললেতে অও কাছাড়ী সৈন্য উতা কুন লকেই হান  বারো উতার গোত্রগ কুঙগ হারপেইলাঙ অইস,কারণ গম্ভীর সিংহ গিরকে মণিপুর সেংকরে উদ্ধার করেসেতা য়াম দিন নাসে –1825 খৃষ্টা্দে, মাত্র দুইশ বসর আগে৷
এসাদে তথ্যর মাতুঙ ইলয়া উপনি পারিয়ার যে অজা ডাঃ কে,পি, সিংহ বারো  অজা মহেন্দ্র সিংহ গিরক লকেই দ্বিয়গও কালিশা বা কালাছা চুমপা সিদ্ধান্তে ফৌ অনি নারেসি৷
  এবাকা Wahengbam Ibohal Singh গিরকর বক্তব্যর গজে ৱারি-পরি দিক৷ ইবুহল গিরকে  কালাছা/কালিশা/কালেসা ওয়াই এগ সৃষ্টির কত্তহান সম্ভাবনা দেহাসে, উতারমা আহান অইলতাই দক্ষিণ ভারতর প্রাচীন ‘Kala-churi(কালা চুরি) রাজা কর্ণ (Karna 1041-1070 A.D.)র অনুগামীর ওয়ারি দেসে। D.P.Dixit গিরকে Kala-churi(কালা চুরি) জাতির উল্লেখ করেসে, মাতেসেতা -“The Kalachuris(Katachchuri, Katasuri,Katachchhuri or Kalichuri)were a powerful people during the second half of the sixth century A.D., having their occupation over Northen Maharastra, Gujrat and some parts of Malava. Originally they belonged to Anupa country on the Narmada”(Political History of Chalukyas of Badami’- page-3) পরবরতী হাকতাকে খৃষ্টীয় নবম শতাব্দীর মাপাদে চালুক্য রাজ পুলকেশী রাং পরাজিত অসি।আরাক Kalachuri রাজ বংশ আহান এবাকার মধ্যশপ্রদেশর অঞ্চল আগত 675 A.D.ত্ত 1212A.D.পেয়া রাজত্ব করেসিলা উতারে ‘চেদির কালাচুরি’ (Kalachuri of Chedi)বা ‘ত্রিপুরীর কালাচুরি,(Kalachuri of Tripuri) বুলিয়া মাতেসি। ইবুহল গিরকে মাতেসে কালাচুরিরাজ কর্ণ র পূর্ণ নাঙহান ‘লক্ষ্মী কর্ণ 1041ত্ত 1073A.D.পেয়া রাজত্ব করেসিল । তার পরবর্তী আরাকও ছয়গ 1212 খ্রিস্টাব্দ পেয়া বর্তমান মধ্যপ্রদেশর অঞ্চল উগত রাজত্ব করেসিলা।বর্তমান জব্বলপুরর কাদাত কালাচুরি রাজধানীগ আসিল ৷খ্রীষ্টীয় একাদশ-দ্বাদশ শতাব্দীর মাপাদে বঙ্গদেশে বা পূর্ব ভারতেদে  দাপদিয়া আহেসি বুলিয়া কুন তথ্য নেই।উহানে W.Ibuhol Singh গিরকর কালাচুরি রাজ কর্ণ তত্ব এহান চুম নাসে।
 Wahengbam Ibohal Singh গিরকর আরাক তত্ব আহান অইলতাই ‘পোইরেই’র ঠারে ‘কালি'(=Black)।, পোইরেইএ কালিশা(কালী+ ‘শা'(পশু)অর্থাত্ ‘কালাপশু’ মাতেসি বুলেসে, পরবর্তী হাকতাকে ‘কালাসা’ বুলিয়া নিজর পরিচয় দিয়াসি।কিন্তু মেইতেই বারো বিভিন্ন Tibeto-Burman ঠারে ‘কালি’,’কালা’ ‘কালো’ -Black অর্থে নেই, ‘কালি’ বা ‘কালা’ এগ Indo-Aryan ওয়াই’গ,। পোইরেইর সম্পর্কে গিরকর বক্তব্য — ‘এতা Neo-Tibetan দাপা আহান , বারো তানুর শাসক উতা শাক্যবংশীয়, উহানে পালি বারো সংস্কৃত ওয়াই ‘মেইতেই’ ঠারে আসেতা (‘The History of Manipur an Early Period’ page-444)।810 খ্রিস্টাব্দর মাপাদে ‘Kangla(-tongbi)ত হুরকাঙ রাজ্য আহানএতাই স্থাপন করেসিলা(‘The History of Manipur an Early Period’ page 82)। শাক্য বংশীয় হাবিই প্রাকৃত ভাষী(Indo-Aryan speaker),বিভিন্ন Tebeto-Burman মঙ্গোলীয় দাপার লগে তিলয়া মেইতেই জাতি এহান সৃষ্টি অসে। 800.A.Dত্ত 1200A.D.পেয়া বিবর্তিত অয়া এবাকার মেইতেই ঠার এহান হঙসে হান, The History of Manipur an Early Period’ page 448)। এক্ষেত্রে গিরকর লগে মিও সহমত অনা হিন পাউরি৷  প্রাকৃত ভাষী(Indo-Aryan speaker) দাপা আহান মণিপুরর পইলাকার শাসক আসিলা– উহান সত্য হান, বারো উতাই কালাছা, মণিপুরর পয়লাকার শাসক দাপা,– অও প্রাকৃত ভাষী উতার দারা-নালা উতায় এবাকার  বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপরী। উহানে Wahengbam Ibohal Singh গিরকর ‘কালিশা’=কালা পশু এরে তত্ব এহানও লালসে–এহান বিকৃত তথ্য হান, কিয়া বুললেতে নিজরে নিজে কালাপশু বুলিয়া পরিচয় নাদতায়।
কালা’ ওয়াই এগ মূলত বার্মিজ ঠারেত্ত মণিপুরে আহেসেগ। প্রাচীন কালেত্ত মণিপুর বারো বার্মার’মা যোগাযোগ আসিল, বারো খৃষ্ঠ-পূর্ব দুই শতাব্দী আগেত্ত এমনকী প্রাক বৌদ্ধ যুগেত্ত ভারতবর্ষর লগে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াদে আনা-যানার পথগত (রেশমপথগ) মণিপুর পরের। উহানে মণিপুরর প্রাচীন সংস্কৃতিত বার্মার প্রভাব খানি মানি পরেসে।
 বার্মিজ ‘কালা’ ওয়াই এগ পালি ‘কুল পুত্ত'(সংস্কৃত-কুলপুত্র)ত্ত সৃষ্টি অসে phrase গ, অর্থ ‘son of the noble race’। Khin Maung Saw. গিরকে মাতেসেতা—“Kala is a Burmese term for the people from subcontinent. The first hypothesis says that it came from the Pali word Kula Putta, which means “son of the noble race” The word used for the Indian by the Budhist Burmese, Arakanese(Rakhaines) and Mons because Lord Budha him self was an Indian.”(Indic loan Words’ page-15)
“The word Kala is an old word. Even in Pagan stone inscription (12th to 14th century A.D.) words such as– Kala Kachethi meaning Indian dancers,— Kala pathathi meaning Indian drummers can be detected. Temple builds in an Indian styles are known as —Kala kyaung meaning Indian monastery — .king Narathu son of king Alaung Sithu from Pagan dynasty was named(–)Kalaja Min the king killed by the Indians.”[(Mis)Interpretations of Burmese Words: In the case of the term Kala (Kula) –By-Khin Maung Saw]
বার্মিজ ‘কালা’ ওয়াই এগর উত্স সম্পর্কে আরাকও তথ্য আহান-1) ‘Kala’= native of the Indian subcontinent.(Myanmar (Language Commission,’Myanmar-English Dictionary’ Yangon,1993 page-10) )।
বার্মা বারো আরকান ইতিহাসে ‘পাতেইক্কায়া(Pateikkaya)’ নাঙে ভারতীয় (প্রাকৃত ভাষী=Indo-Aryan speaker)রাজ্য আহান আসিল। রাজ্য উহানর ভৌগলিক অবস্থান হান বর্তমান মণিপুরর দক্ষিণর সীমানাগত। উপেইর মানু উতারে বার্মীজে ‘কালা’ বুলেসি, লাম উহানর মানুর লগে মণিপুরর আর-আর দাপার যোগযোগ থানার সম্ভাবনা জবর বপ, উহানে ‘কালা’ ওয়াই এগর উতা পরিচিত অ থাইবা।
Wahengbam Ibohal Singh গিরকে ‘কালা’ দাপার ওয়ারি দেসে, উতার রাজা উগই ‘কালা রাজা’ মানে কালার রাজাগ, এবং অও জনপদ উগর লইয়ল’গা রাজাগ “Hari-Kala Deva Ranavankmalla(1204-1220)” বুলিয়া মাতেসে উহান চুম নাসে। তার নাঙ হান আসলে ‘Harikal Dev Ranabankmalla’, পূর্ব বাংলার বর্তমান কুমিল্লার দক্ষিণ-পশ্চিমে ময়নামতী নাঙর হুরকাঙ টেঙারা আগত তার রাজধানীগ আসিল। Wahengbam Ibohal Singh গিরকে ‘হরি’ বারো ‘দেব’ উপাধি, এরে উপাধি দ্বিয় হানর হাদিত জাত হানর নাঙ হান ‘কালা’ বুলিয়া মাতেসে । কিন্তু ভারতীয় প্রাচীন রাজা-রাজেশ্বরও উপাধির হাদিত জাতর নাঙ থানার রীতি নেই।সাধারণত নাঙ হানর আগে উপাধি থার, বারো ‘কালা’ নাগই ‘হরিকালদেব’ পুরা হানই উপাধি হান। অধ্যাপক নীহাররঞ্জন রায় (‘বাঙালীর ইতিহাস ‘ আদি পর্ব’ page-408) বারো R.C. Majumderএ(History of Bengal’ Volume-II, page-326) Sir Arthur P.Phayreর উদ্ধৃতি দিয়া ব্রিটিশ আমলর পাটিকেরা পরগণা(কুমিল্লার পশ্চিমে) উগই আরকান বারো বার্মার ইতিহাসে আসে প্রাচীন ভারতীয় কালার লাম হান বুলিয়া দাবি করেসি।কিন্তু G॰E॰Harvey গিরকে লিপি আহানর(Inscriptions 1897 1,296) উল্লেখ করিয়া, যুক্তি দেহেয়া লেপকরেসে ,যে Pateikkaya লাম উহান ভৌগলিক অবস্থান দক্ষিণ মণিপুরর লগে নাপয়া আসিল, বৃহত্তর মণিপুরর অংশ হান(‘History of Burma’ page-326 by G॰E॰Harvey)। বার্মার ইতিহাসে আসে পাতেইক্কায়া(Pateikkaya), আরকানর ইতিহাসে মাতেসি, Maraw বা Marawa বারোপুর্তুগিজ লেখক Von Den Brouk গিরকে মাতেসে ‘Mara’   আক হান ,লামহান৷ এবকর মণিপুরর দক্ষিণর লাকতেইগত নাপয়া আসে মায়ানমরর ‘Chin State । Maraw বা Marawa ওয়াই এগ আহেসেতা ‘মৌর্য'(Mourya)ত্ত। বার্মা-মণিপুরর সীমানার কাদাত আসে এবাকার ‘Mewin’ উহানেই প্রাচীন Maraw বা Marawa বা Mara জনপদগ, দশম-একাদশ শতাব্দীর প্রাচীন ভারতীয় বা ‘কালা’র রাজ্যহান,-উহানই  পাতেইক্কায়া(Pateikkaya), বর্তমান কাবু ভেলী অঞ্চলে আসিল।
W. Yumjao Singh গিরকে মণিপুরর আরাক নাঙ আহান ‘রাজগৃহ'(রাজগেহ) বুলেসে(An Early History of Manipur)। রাজগৃহ, পাতেইক্কায়া(Pateikkaya) বারো Maraw (Marawa) মূলত কাদা-কাদি লাম,–প্রাকৃতভাষী ভারতীয় বা কালা শাসিত অঞ্চল ।বর্তমান মণিপুরর দক্ষিণ-পূর্বদে নাপয়া আসে বার্মার পশ্চিম অঞ্চল উগ।
(তলে দিয়াসু বার্মার মানচিত্র উহানাত প্রাচীন রাজগৃহর সঠিক ভৌগোলিক অবস্থান আসে৷ রাজগেহর বার্মীজ উচ্চারণ হান ‘Yazagyo’)।এসাদে তথ্যর মাতুঙ ইলয়া ডাটয়া লেপনি পারিয়ার যে, বার্মা থাইনাকার ৱারিত মাতেসি পাতেইক্কায়া(Pateikkaya) বারো আরাকানর  ইতিহাসে আসে প্রাচীন Maraw বা Marawa বা Mara জনপদ উগ প্রাচীন অবিভক্ত মণিপুরর অংশ আহান, বাংলার ময়নামতী বা ব্রিটিশ আমলর পাটিকিরা পরগণাগ নাগই৷এক্ষেত্রে Wahengbam Ibohal Singh বারো R.C Majumdarর পর্যালোচনা য়া করিলতা নাগই৷
   ‘BRITISH BURMA GAZETTEER’ ইলয়া Vumson গিরকে বার্মার প্রাচীন রাজগৃহ জনপদ উগ সম্পর্কে মাতেসেতা-“The ancient history of the Chindwin Valley was told by a chronicle found in Kale. The “Gazetters- speak of a ruined palace, and the chronicle of the town Yazagyo(Rajgriha) traces its history back to the time of Buddha, when Indian princes from Magadha ruled local Sak Kantu people. Even today the carved walls of the ancient town of Yazagyo can be appreciated at a place twenty miles north of Kalemyo, in the Kabaw Valley west of the Chindwin. The chronicle says that about A.D. 639 the palace was destroyed by combined forces of Manipuris (Meitei) and Zo According to the Gazetteer the Kale area was closely linked to ancient Magadha. Yazagyo is a corruption of Rajagriha, the residence of Buddha and capital of Magadha. Webula, a mountain a few miles west of Kalemyo, was named after Wepulla of the Pali history of modern Buipula.”(‘Zo History’–page 29 )।
 পশ্চীম বার্মার থাইনাকার পাতেইক্কায়া(Pateikkaya)(বর্তমান কালে),   Maraw বা Marawa বা Mara (বর্তমান Mewin) বারো রাজগৃহ(বর্তমান মণিপরর থৌবাল অঞ্চলর দক্ষিণে বার্মার পশ্চীমর জনপদগ)প্রাকৃত ভাষী শাসিত বারো অধ্যুষিত লাম৷উপেইর মানুরেই কালা মাতেসিতা৷ ‘নিঙে অর   য়েঙনাপার আক্রমণ, প্রাকৃতিক বিপর্যয়, খাদ্যাভাব, মহামারী –এতা-এতা কারণে, একাদশ শতাব্দীর  মাপাদেত্ত তাপক-তাপক কাদার লোকতাকগর পারেদে অঙসিতা।আগেত্ত ‘কালা’র দাপা আহান উপেইত থানার সম্ভাবনাও আসে। পরবর্তী হাকতাকে হাবি আকপেইত (মণিপুরে) পুলইতেও পারে।উহানে মেইতেইয়ে ‘কালাছা'(কালা+চ্ছা) মাততারতা মানে কালা’র সন্তান।’কালাগী মাচ্চা’= কালাছা–> কালাসা–>কালেসা, এসাদেবিবর্তিত অয়া কালিশা আসেতা অজা কালীপ্রসাদ সিংহ গিরকে মেইতেই ঠারে ‘চ’ গ ঙক্খি করে উচ্চারিত অর হানতে ‘চা’ত্ত ‘ছা’ অনার সম্ভাবনা নেই বুলিয়া মাতেসে, ‘চ্চা’ত্ত ‘ছা’ অনা পারের।বারো ‘ছা’ বা ‘চা’ গুড়িগ পালি/ প্রাকৃত। সংস্কৃত ‘বৎস’–>পালি/প্রাকৃত ‘বচ্ছ’,বাংলা’বাচ্চা’/বাছা, হিন্দী- ‘বচ্চা’,’বচ্ছা’ পাঞ্জাবী/মারাঠি–বচ্চা’ গুজরাঠী–‘বচ্চু’ মৈথিলি-‘বাচ্চা’, ‘বাচ্ছা’ । বাংলা, হিন্দী,মৈথিলী এসাদে আধুনিক ভারতীয় প্রাকৃত ঠারে এতা হাবিত ‘চ’ বারো ‘ছ’ ঙক্খি করে উচ্চারিত অর, তেব দেহিয়ারতা ‘চ’গই ‘ছ’গই সিন্না-সিন্নি অসে ।হানতে ক্ষেত্র বিশেষ হাবি ঠারেও ‘চ’গই ‘ছ’গই সিন্না-সিন্নি অর।মেইতেই ঠার এহান ‘চ’ অর বারো ‘চ’ গ’ছ’ উচ্চারিত অর।বারো সংস্কৃত’শার’->পালি/প্রাকৃত–‘ছাঅ’বাংলা-ছাও,ছা হিন্দী,গুজরাঠী, উড়িয়া ঠারেও ছাওর, ছুআ,ছা(w)ও এসাদে ওয়াই অসে। বোড়ো Tibeto-Burman ঠার হান, উত্তর-পূর্ব ভারতে য়াম পারা বোড়ো ভাষা-ভাষী দাপা আসি, অনেক বোড়ো ঠারে পালি origin ওয়াই/শব্দ বপয়া আসে। বোড়ো ওয়াই /শব্দওমেইতেই ‘কুকি-চিন শাখার Tibeto-Burman ঠার হান অইলেও পালি,সংস্কৃত origin ওয়াই আসে।বিভিন্ন বোড়ো ঠারে বারো ত্রিপুরার জমাতিয়া, দেববর্মা, ত্রিপুরী, রিয়াং ঠারে ‘ছা’ (=শিশু,সন্তান) আসে। মেইতেই ঠারে ‘ছা’ র লগে ‘মা’ যুক্ত (prefix)অয়া ‘মাচ্চা’–>মাচা অসেতা।
প্রাক আধুনিক যুগে বারো ব্রিটিশ আমলে য়ামপারা ভারতীয় শ্রমিক বারো বিভিন্ন পেশাধারী বার্মাদে গেলাগা,- উতারেও ‘কালা’ বুলিয়া স্থানীয মানুয়ে মাতলা।প্রথম বিশ্ব-যুদ্ধর পরে দুনিয়া হান হাপদিয়া আর্থিক মন্দা দেহাদেসিল, ভারত সহ সমগ্র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াদেও মন্দা অসিল। স্থানীয় বার্মিজ শ্রমিকরাংত ভারতীয় শ্রমিক কামে হেইনা অসিলা বারো মজুরিও কম অসিল; উহানে বিভিন্ন ইউরোপীয় বারো ভারতীয় কোম্পানী ভারতীয় শ্রমিক নিয়োগ করলা। উহানে স্থানীয় বার্মিজে জবর নুঙেই না’পেইলা। এসাদে কারণে 1930 খ্রিস্টাব্দে পইলা রেঙ্গুনে ভারতীয় শ্রমিক বারো বার্মিজর’মা দাঙ্গা আরম্ভ অসিল, সমগ্র বার্মাত দাঙ্গা হান সিতারাসিল।উবাকাই ‘কালা’র অর্থর থাক হান লামিল (অর্থাবনতি অইল)। ভারতীয় এতাই নিংকরানি অকরলা যে, গারীর কচু মত আরো তানুরে ‘কালা’ মাততারাতা।নিঙে অর মণিপুরেও উবাকা কালার অর্থ বিকৃতি অসে পাউরি।
প্রাচীন বার্মার থাইনাকার ভারতীয় বা ‘কালা’র রাজা উগই ‘কালারাজা’ লাম উহানই ‘কালার লাম’হান, যেহান বার্মার ইতিহাসে কাবুই ভেলী অঞ্চলে আসিল ‘পাতেইক্কায়া'(Pateikkaya), বুলিয়া মাতেসি।হাকতাক আহানাত অও লয়া উগ মণিপুরর ভিতরে আসিল।এসাদে তথ্য গজে ভিত্তি করিয়া লেপনি পারিয়ার যে, কালা+ছা=’কালাছা’।’কালারাজা’ বুলিয়া মাততারা উগ কুন নির্দ্দিষ্ট রাজা আগর নাঙ হান নাগই, পদফাম হান —‘কালা দাপার রাজাগ মানে  কালাছার রাজাগ। নিংথৌখঙে আসে এদাপার বর্তমান মুরুসিগর নাঙ ‘জিল্লা সিংহ’ পদবী হান ‘কালারাজা’—-‘কালারাজা জিল্লা সিংহ’ । হানতে বার্মীজ কালা(ভারতীয় কুলিন বা অভিজাত বংশীয়)+ ছা(সন্তান)=কালাছা, —মানে কালার দারা-নালা৷
(*অজা মহেন্দ্র সিংহ বারো অজা কালীপ্রসাদ সিংহ গিরক গাসির জাঙর লেঙৌ কণ আগর লগেও মি মান্না নাইতৌ, গিরক লকেইর ঋণ সমাজ এহানে হুজে নারতাঙাই। মি গিরকর সমালোচনা করুরি হান নাগই, মর উদ্দেশ্য অজা গাসির কাম উহান আরাকও চাঙখল করানি)।
তথ্য সুত্র:=
1)‘Inter-Ethnic Relations in Bangladesh’-by Thokchom Jitendra Kumar Singh ।
2)’সিলেট অঞ্চলে নৃ-তাত্বিক ও ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠী’- by মাহফুজুর রহমান ।
3)’মণিপুরের প্রাচীন ইতিহাস’ by- মহেন্দ্র সিংহ ।
4)’The Background of Assamese Culture’ by R.M.Nath ।
5)”Linguistic Survey of India” Vol-V, Indo-Aryan Family, Eastern Group Part-I’ Complied and Edited by-“G.A Grierson ।
6)’The Bishnupriyas in relation to Manipuris’ by Ch.Manihar Singh ।
7)’The History of Manipur an Early Period’ by Wahengbam Ibohal Singh ।
 8)’Bishnupriya Manipuri Bhasattvar Ruprekha’ by ডাঃ কালী প্রসাদ সিংহ ।
9)’The History,Archaeology, Religious & Cultural Significance of ‘Kangla’ The Ancient Citadel of Manipur’ by N.Khelchandra ।
10) ‘Burma Down to The Fall of Pagan an Outline’ by G.H.Luce & Pu Maung Tin ।May be an image of map
11) ‘Valley Society of Manipur’ by R.K.Saha ।
12)’বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরীর দুই শতাব্দী’ -by ডাঃ কালী প্রসাদ সিংহ ।
13)’Political History of Chalukyas of Badami’ by D.P.Dixit ।
14)’Archaeology in Manipur’- by L.Kunjeswori Debi ।
15)’কাছাড়ের ইতিবৃত্ত’ by উপেন্দ্রচন্দ্র গুপ্ত ।
16)’History of Burma’ by G॰E॰Harvey ।
17)’History of Bengal’ Volume-II, by R.C. Majumder ।
18)’বাঙালীর ইতিহাস’ by নীহাররঞ্জন রায় ।
19)’Indic loan Words” by Khin Maung Saw ।
20),’Myanmar-English Dictionary’ Yangon,1993 Myanmar Language Commission।
21)’An Early History of Manipur’-by W. Yumjao Singh ।
22)The Court Chronicle of the Kings of Manipur ‘ The Cheitharen Kumpapa”  Translated by Saroj Nalini Arambam Parratt)৷
23)’Zo History’ by Vumson।May be an image of map and text

Leave a Reply